রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, রাসিকের আয়তন বৃদ্ধি করে সেখানে আঞ্চলিক কার্যালয় সৃষ্টির কাজ এগিয়ে চলেছে। এছাড়াও নতুন নতুন দাপ্তরিক শাখা সৃষ্টির মাধ্যমে কাজের মধ্যে বৈচিত্র আনা হচ্ছে। নির্মাণাধীন মার্কেটসমূহ দ্রুত সম্পন্ন করে আয় বৃদ্ধি করা হবে। রাসিকের আর্থিক ভিত্তি শক্ত অবস্থানে যাবে বলে আশা করছি।
বৃহস্থপতিবার বিকেলে নগরভবনের মিনি কনফারেন্স রুমে রাসিকের অর্থ ও সংস্থাপন স্থায়ী কমিটির সভায় এসব কথা বলেন মেয়র।
সভাপতির বক্তব্যে মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ড্রেনেজ প্রকল্পসহ মালোপাড়া রাসত্মার প্রকল্প কাজ অনুমোদন লাভ করেছে। বর্তমান পরিষদের এ মেয়াদেই দাখিলকৃত নতুন প্রকল্প অনুমোদনের মাধ্যমে রাজশাহী মহানগরী হবে উত্তরাঞ্চলের আইকোন।
মেয়র আরো বলেন, নাগরিক সেবার প্রতিষ্ঠান রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন। জনগণের আশা-আকাঙ্খা পূরণে এ প্রতিষ্ঠানটিকে নানাবিধ সেবামূলক কাজ করতে হয়। নানা খাতের আয় দিয়ে নাগরিক সেবা কার্যক্রম গতিশীল রাখতে হয়। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ভাতাদি পরিশোধ করতে হয়। যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। নানা খাতে ব্যয় সংকোচন ও আয়ের নতুন নতুন খাত সৃষ্টি করে বর্ধিত ব্যয় নির্বাহের পরিকল্পনা করতে সংশিষ্ট সকলকে নির্দেশনা প্রদান করেন তিনি।
সভায় উপস্থিত ছিলেন প্যানেল মেয়র-১ ও ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ সরিফুল ইসলাম বাবু, ২২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল হামিদ সরকার টেকন, ১৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ আব্দুস সোবহান লিটন, ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ নজরুল ইসলাম, সচিব মোঃ রেজাউল করিম, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা শাহানা আখতার জাহান, এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সমর কুমার পাল, বাজেট কাম হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম খান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খন্দকার খায়রুল বাশার, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এফএএম আঞ্জুমান আরা বেগম, নির্বাহী প্রকৌশলী রেয়াজাত হোসেন রিটু, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শেখ মোঃ মামুন ডলার, রাজস্ব কর্মকর্তা আবু সালেহ মোঃ নূর-ঈ-সাঈদ, হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মোঃ নিজামুল হোদা।